পাবনা মানসিক হাসপাতালে কর্তব্যরত আনসার সদস্যদের বিচক্ষণতায় এক ভুয়া উপ-পরিদর্শক (এসআই) এবং তার চার সহযোগী ভুয়া কনস্টেবলকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (১১ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটায় হাসপাতালের প্রধান ফটকে এ ঘটনা ঘটে।
হাসপাতালের নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালনকারী আনসার সদস্য জয়নাল আবেদীন এবং জহুরুল ইসলামের কাছে মোঃ সুমন মিয়া (৪০) নামের এক ব্যক্তি নিজেকে পুলিশের এসআই হিসেবে পরিচয় দেন। তিনি জানান, তার দলসহ হাসপাতালের ভেতরে পরিদর্শনে প্রবেশ করতে চান।
ওই সময় কর্তব্যরত আনসার সদস্যরা নিয়ম অনুযায়ী তাকে রেজিস্টারে নাম লিপিবদ্ধ করতে এবং পরিচয়ের প্রমাণ হিসেবে আইডি কার্ড দেখাতে অনুরোধ করেন। কিন্তু সুমন মিয়া আইডি কার্ড দেখাতে অস্বীকৃতি জানালে আনসার সদস্যদের সন্দেহ হয়।
তারা তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়ে প্রধান ফটক বন্ধ করে দেন এবং তাদের আটক করেন। খবর পেয়ে হাসপাতালের সুপার ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তাদের কথাবার্তা ও আচরণে সন্দেহ হওয়ায় তিনি দ্রুত স্থানীয় থানায় খবর দেন।
কিছুক্ষণ পরেই পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে ভুয়া এসআই ও তার চার সহযোগীকে নিজেদের হেফাজতে নেন।
পাবনা মানসিক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কর্তব্যরত আনসার সদস্যদের সতর্কতা, বুদ্ধিমত্তা এবং দায়িত্বশীলতার জন্য তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ ও প্রশংসা জানিয়েছে। তাদের এই তৎপরতার ফলে একটি সম্ভাব্য অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে এবং হাসপাতালের নিরাপত্তা অক্ষুণ্ণ রাখা গেছে।
শনিবার (১১ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটায় হাসপাতালের প্রধান ফটকে এ ঘটনা ঘটে।
হাসপাতালের নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালনকারী আনসার সদস্য জয়নাল আবেদীন এবং জহুরুল ইসলামের কাছে মোঃ সুমন মিয়া (৪০) নামের এক ব্যক্তি নিজেকে পুলিশের এসআই হিসেবে পরিচয় দেন। তিনি জানান, তার দলসহ হাসপাতালের ভেতরে পরিদর্শনে প্রবেশ করতে চান।
ওই সময় কর্তব্যরত আনসার সদস্যরা নিয়ম অনুযায়ী তাকে রেজিস্টারে নাম লিপিবদ্ধ করতে এবং পরিচয়ের প্রমাণ হিসেবে আইডি কার্ড দেখাতে অনুরোধ করেন। কিন্তু সুমন মিয়া আইডি কার্ড দেখাতে অস্বীকৃতি জানালে আনসার সদস্যদের সন্দেহ হয়।
তারা তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়ে প্রধান ফটক বন্ধ করে দেন এবং তাদের আটক করেন। খবর পেয়ে হাসপাতালের সুপার ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তাদের কথাবার্তা ও আচরণে সন্দেহ হওয়ায় তিনি দ্রুত স্থানীয় থানায় খবর দেন।
কিছুক্ষণ পরেই পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে ভুয়া এসআই ও তার চার সহযোগীকে নিজেদের হেফাজতে নেন।
পাবনা মানসিক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কর্তব্যরত আনসার সদস্যদের সতর্কতা, বুদ্ধিমত্তা এবং দায়িত্বশীলতার জন্য তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ ও প্রশংসা জানিয়েছে। তাদের এই তৎপরতার ফলে একটি সম্ভাব্য অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে এবং হাসপাতালের নিরাপত্তা অক্ষুণ্ণ রাখা গেছে।